Grow your own TRAFFIC HERO with Adfeedz!

ভাটীর মুল্লুকের খাটি কথা।

 

ভাটীর মুল্লুকের খাটি কথা।

                          , জি হাওলাদার

 

উথাল মেঘনার মায়াময়ী গর্ভে জন্ম নেওয়া,

শত শত নয় হাজার থেকে হাজার সাল হয়েছে এই দ্বীপটা আয়ূশকাল

শোন মানুষ শোন

কালে সাগর গর্ভে জন্ম নেওয়া একটি দ্বীপটি,যা হালে ধ্বংষ প্রায় :

ছোট্ট এই দ্বীপটার কথা বলতে হইলে “অন্তত“ ইতিহাসের শুরু ঘটনার কিছুটা টেনে আনতে হবে। কেননা পৃথীবী জন্ম রহস্যের ন্যায় এর জন্মে ও অলিক রহস্যে ঘেরা, তবে সেই রহস্যের উৎস লাভা যুগের পর “পানির” মন্থনে সাগর গর্ভে জন্ম নেওয়ার জন্যই, দ্বীপটির পূর্ব ইতিহাস ও মানব স্বভাবের বর্ণনা দিতে চাই। তাতে যদি অন্তত নিজের জন্ম ভূমি রক্ষার জন্য মানুষের ঘুমিয়ে থাকা মানবিকতার উদয় হয়। 

 বিশ্ব ভ্রমান্ড এক রহস্য 

প্রমানে প্রতক্ষ দর্শী ছাড়া কোন কিছুরই সঠিক বর্ণনা সম্ভবনা।

তাই বিশ্ব ভ্রমান্ড বিষয়ক বাস্তব কারোর দ্বারাই সঠিক বর্ণনা দেওয়া সম্ভব না। কেননা শ্রোষ্টা নিজেই যেখানে এক রহস্য। যেখানে নিঃশ্বাষ বন্ধ করে মানুষ পানির নিচে এক দন্ডকালের বেশী থাকতে পারেনা, একটু বেশী থাকলে মারা যায়। যেখানে বাস্তব দর্শনে প্রাণীর প্রজননটাও এক রহস্য। যা মায়ের গর্ভাশয়ে এত মোড়কের বন্ধনে ভ্রুণ থেকে জন্ম নিয়ে মাসের পর মাস, সর্বপরি ১০ মাসেরও অধিক কাল পানির মধ্যে ডুবে থাকে, বেড়ে ওঠে। প্রকৃতির কি বৈচিত্রময় লিলা সেখানে পানি থাকলে বেচে থাকে, আর পানি না থাকলে মারা যায়।

তাই যেখানে ভ্রমান্ডের চলন এবং ফলনের কর্মকান্ড অনুদাবন করে শ্রোষ্টা এবং তার সৃষ্টির বিষয়ে, অনুমান করে বুঝতে হয়। যেখানে শ্রোষ্টার সৃষ্টিতে বাস্তব কোন  প্রতক্ষদর্শী থাকতে পারেনা। সেখানে বিশ্ব ভ্রমান্ড সৃষ্টির বর্ণনা কল্পনার আল্পনায় অলংকরন করা ছাড়া মহাকালের সৃষ্টি এবং তার হাল কোনটারই বাস্তব বর্ণনা সম্ভবনা।

 পানির জন্ম রহস্য

অনায়াসে প্রাপ্ত সেই পানির বিষয়ে অনুধাবন করলে প্রতিয়মান হয় যে, পানির রহস্য কতটা গহিন। পানির জন্ম রহস্য উদ্ঘাটনে নানান জনের নানান ভাবে নিরন্তন চেষ্টা চলমান রহিয়াছে। তবে বিজ্ঞান মতে পানির জন্মের মূল উপাদান ২ টি, হাউড্রজেন ও অক্সিজেন। এই ২ টার মিশ্রনে পানির জন্ম হইলেও তাদের নিজস্ব তথা একক ধর্ম সম্পূর্ণ বিপরিত। হাউড্রজেন নিজে জ্বলে কিন্তু অন্যকে জ্বলতে সাহায্য করেনা, আর অক্সিজেন-নিজে জ্বলেনা কিন্তু অন্যকে জ্বলতে সাহায্য করে। তাতে প্রমানিত হয় যে, পৃথিবীর বায়ূমন্ডলে অক্সিজেন না থাকলে আগুন জ্বলতনা এবং পানিরও জন্ম হইতনা। মানব বস বাসের কাল থেকে হাল পর্যন্ত বহু মাত্রিক ভাবে পানির জন্ম রহস্য থেকে ধ্বংস প্রনালী উদাহরণ সহ উদ্ঘাটন করেছে। তাতেও মানুষ তৃপ্ত না, তাই এখনওতক আরো ভাবে আরো সব নানান ভাবে ব্যস্ত রহিয়াছে আরো প্রমানের সন্ধানে।

পানি জন্ম রহস্য আবিষ্কারে মানুষ কেন এত ব্যস্ত,

মানুষ স্থলের ভাগ নিয়ন্ত্রন করে পুরপুরী ভাবে ভোগ করতে পারতেছে। এমনকি মানুষ মহাকাশ থেকে থেকে ভিন গ্রহে ও ভাগ বাটোয়ারা করে ভোগ করতে পারতেছে। কিন্তু পানির ভাগ নিয়ন্ত্রন করে তার সম্পূর্নটা একক ভাবে ভোগ করা সম্ভব হইতেছেনা।

কেন মানুষ পানির শত ভাগ নিয়ন্ত্রন করতে পারেনা,

কেননা বিজ্ঞান প্রমানিত পৃথিবীর ২/ অংশ পানি। পানি যেমন সংখ্যা গরিষ্ঠ, তেমনি আবার দলন বলিষ্ঠতায় ও ১ নাম্বারে। তাই পানি কারো শাসন, বারন, নিয়ন্ত্রন রেখা মানেনা। তার পরেও যদি একক ব্যবহার নিমিত্ব বিশাল বাঁধ দিয়েও পানিকে নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করা হয়, তাহলে পানি বাঁধের উপর দিয়ে উপছে পরে নতুন পথ বানিয়ে ঝর্ণধারা হয়ে চলতে থাকে। সেই প্রক্রিয়াতেও যদি বর্থ্য হয় রে, তবে বন্ধী খানায় তান্ডব চালিয়ে সব তলিয়ে ডুবিয়ে ধ্বংস যজ্ঞ চালিয়ে দলে মুচরে একাকার করে সামনে চলার জন্য ভিন্ন পথ তৈরী করে গর্জন গতীতে চলে থাকে। কেননা পানি একই ধারায় সঙ্গবদ্ধ হয়ে একই গতীতে নিম্ন টানে চলতে থাকে। তাই চলন পানির পিছন ভারী। পানি কোথার থেকে আসে আবার কোথায় চলে যায়, এত অঠাই পানি, আবার ঠাই নেয় কোথায়। এর সবটা না হইলেও মানুষ অকটা ব্যাখ্যা জানে। তাইতো মানুষ ভিন্ন ভাবে পানি সৃষ্টির জন্য মরিয়া হয়ে গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে ও ছুটে বেড়াইতেছে। যাতে অন্যেরটা ধ্বংস করে নিজেরটা ঠিক রাখতেপারে।

পানি নিয়ন্ত্রন উপায় সৃষ্টিতে ব্যপক কৌশল,  

রহস্যময়ী দুনিয়ার রহস্যময়ী মানুষ পানির জন্ম রহস্য জানতে ব্যস্ত। মানুষ মনে করে রাসায়নিক সংমিশ্রনে যেমন পানির জন্ম হয়। তেমনই আবার পানির মধ্যে থাকা রাসায়নিক পদার্থে বিভাজন ঘটাইতে পারলেই পানির ধ্বংস অনিবার্জ ।

যার জন্য মানুষ শত লক্ষ কোটি টাকা ব্যয়ে পানি বিদ্ধেসী রাসায়নিক বিকিরনে পানির ধ্বংস প্রক্রিয়া আবিষ্কারে চেষ্টার কমতি রাখতেছেনা।

সেই সূত্র ধরে স্থলভাগের পানিকে বিভ্রান্ত করতে শুধু অসহযোগীয় রাসায়নিক মিশ্রন করেই মানুষ খান্ত রয় নাই “তারা সাথে” পানি ধ্বংস করতে মহরার নামে যুদ্ধ, যুদ্ধ খেলা খেলে স্তুপিত পানির সাগর, নদী, বাষ্পিয় পানির অবস্থানের বাতাসে আগ্নেয়াস্ত্রো ছুড়ে পানি মন্ডলকে ঝাজিয়ে   রেখেছে।  

এভাবে পানির ধ্বংস প্রক্রিয়াটা অনেক ব্যয়বহুল তার পরেও মানুষ রাসায়নিক প্রণালীতে পানির ধ্বংস লিলা চালিয়ে পৃথিবীকে পানি শূন্য করে আবারও সেই লাভার যুগ প্রতিষ্ঠা করতে চাইতেছে।  




চলবে . . . 

No comments

Copyright © 2015 Abdul Gaffar Howlader. Powered by Blogger.