Grow your own TRAFFIC HERO with Adfeedz!

মানব চাহিদায় প্রকৃতির দান:

 

মানব চরিত্র:

বিচিত্রময় জাহানে বৈচিত্রোনীর যেমন অন্তনাই, তেমনই এর সঠিক কোন পরিসংখ্যানও নাই। শেষ নাই যেমন সৃষ্টির হরেক বিবরণের, তেমনই অন্তনাই একই বায়ূমন্ডলে অবস্থান করা বায়ূর তার-তম্যের। যদিও প্রাণীর জীবন যাপনের জন্য নিয়মতান্ত্রিক ভাবে সব কিছুই আছে। ভ্রু থেকে প্রজনন জন্ম হইতে বেচে থাকার সব গন্ডি পেরিয়ে জীবনের শেষক্ষন পর্যন্ত যাকিছুর প্রয়োজন তার কোনটাতেই বিধাতা বাকী রাখেন নাই। এতকিছুর পরেও রহস্য সন্ধানী মানুষের চাহিদার শেষনাই। একবেলা খাবারের পরে আরেক বেলা এমনকি দিন, সপ্তা, মাস, বৎসর, যুগ থেকে আনন্ত কাল তথা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের জন্য মজুদ করায় ব্যস্ত। তারপরেও আরোকরে আমোদ আর নানাবিধ প্রমোদ চাহিদারও শেষ থাকেনা যেকারণে ভোগ, বিলাশ, বিনোদন, জৌলুস, রোমাঞ্চে অতির সাথে আরো অতি সংযুক্ত হয়ে চাহিদার ব্যপকতা বেড়েই চলে। এভাবে অতি প্রাপ্তির পরে মানুষের প্রয়োজনিয় তালিকায় গাম্ভির্যের আশফালনটাও যুক্ত হইতে থাকে। যার থেকেই সৃষ্টিহয় হারা হারি প্রতি যোগিতার কার থেকে কারবেশী ক্ষমতা। এমনকি কতবেশী আছে কার থেকে কে এই প্রতিযোগীতা যে কত নিষ্ঠুর হতে পারে তা বলে শেষ করা যাবেনা। তবে এই প্রতিযোগীতাই যে, সর্ব পাশবিকতার কেন্দ্রবিন্দু ইহাতে কোন সন্দেহ নাই। এমনিভাবেই প্রতিটা চাহিদার ধারা থেকে উপধারায় বিস্তৃত হয়ে প্রয়োজনিয়তার মেরুকরণ বহুবিধ রূপ ধারণ করতে থাকে।

যদিও প্রকৃতি তার নিয়মানুসারে প্রতিটা প্রাণীর প্রয়োজনিয় চাহিদা মিটানোর ব্যবস্থায় প্রাকৃতিক ভান্ডার ভরপুর করে রেখেছেন। অমন সম্পদের ভান্ডার থেকেও চাহিদা না মিটে বা আরো বেশী বা ব্যতিক্রম কিছু পাইতে চাইলে তার ব্যবস্থাও করে দিয়েছে। অদৃশ্য এই ক্ষমতার নাম হইল ভাব, বিবেক, বুদ্ধী। সাহস, দুঃসাহস, ভয় অতি ভয়ের প্রাদুর্ভাব গুলোও এই ভাব, বিবেক, বুদ্ধী থেকেই সৃষ্টি হয়ে থাকে

এই ভাব, বিবেক, বুদ্ধী থেকেই চাহিদার বিষয় বা বস্তু আপন ইচ্ছা মতন পরিবর্তন পরিবর্ধনের মাধ্যমে তৈরী করে নিতে হয় এবং নেওয়া যায়।

যদিও প্রাণীর প্রয়োজনিয় চাহিদা পুরনের সব উপকরণই ্রষ্টা তার সৃষ্টিতে বিধ্যমান রেখেছেন। যার থেকেই সংযোজন বিয়োজন করে মানুষ নিজের ইচ্ছা বা প্রয়োজনিয় বিষয় বা বস্তু তৈরী করে চাহিদা মিটিয়ে আরোকরে বেশী কিছু পাইতে চাইতেছে। অতিতেও করেছে আগামীতেও এমনি ভাবেই চলবে। এখানে প্রাকৃতিক ভান্ডার বা মানুষের চাহিদার সবটাই অফুরনীয় যার কোনটারই শেষ নাই।

তবে এতসব চাহিদার সাধ মিটাইতে মানুষ এমন সব কর্ম কান্ড করে যার বেশীর ভাগটাই আত্মঘাতীমুলক। সৃষ্টির শ্রেষ্ট মানুষ এর সব পরিনতিটাও জানে। তবুও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কেহ কেহ এমন সব কর্ম করে যাতে মহাক্ষতির প্রভাব থাকিলেও সে কোন তোয়াক্কা করেননা। তবে অনেকের জীবন বাজী রেখে করা কর্মে সমাজ তথা সারা প্রাণী জগতের ব্যাপক স্বার্থ সিদ্ধি হয়ে থাকে। তবুও একটা খারাব কর্মের প্রভাব এতই জগন্য হয় যে তার ক্ষতি থেকে কোন প্রাণীই নিস্তার পায়না। . . . . .  . . ..  . ..  ..  . . . .  .  ..

অতিব জ্ঞানের অধিকারী মানুষ এতই বুদ্ধীমান যে যখন যা খুশী তাই করিতে পারে। তারপরেও আপন থেকে প্রজন্মতক সাফল্য পৌছাইতে ভিবিন্ন আঙ্গিকে সংরক্ষনশালা তৈরী পর যত্ন সহকরে সংরক্ষন করিতেছে। ভালো মন্দের লাভ ক্ষতি নিরুপন করে তার সতর্কবার্তাও প্রমান সহকারে নানানভাবে উপস্থাপন করে রেখেছেন।

No comments

Copyright © 2015 Abdul Gaffar Howlader. Powered by Blogger.