Grow your own TRAFFIC HERO with Adfeedz!
‘দুর্নীতি’ যার দন্ধ থেকে সৃষ্ট কলহের পরিনতি বিধস্ত করে সম্প্রীতি, ধ্বংস করে গোষ্ঠি থেকে জাতী ।
আমরা সবাই জানি বর্তমান পৃথিবীতে প্রাণী শ্রেষ্ট মানব জাতী হইলো সব থেকে বেশী শক্তি, দম্ভী, কৌশলী, জ্ঞানী মেধাবী সর্বপরি অসীম ক্ষমতা সম্পন্ন প্রাণী ।
যার আকারের সাথে কর্ম ক্ষমতা ও দক্ষতার কোন মিল নাই । নিজের প্রয়োজনে যা খুশী যেমন খুশী করিতে, ধরিতে, বলিতে পারে ।
তেমনই ভাবে জয় বা ক্ষয় করার ক্ষমতাও অসীম, ইচ্ছা শক্তিরও কোন পরিমাফ নাই, তাতেও যা খুশী তাই করিতে/করাইতে পারে । পরিনতী যা-ই হোকনা-কেন সেই পরোয়া না করে যা খুশী তা বলিতে এবং যাকে খুশী তাকে দিয়া বলাইতেও পারে ।
বিভিন্ন আঙ্গিকে পরিবর্তন এমনকি পরিবর্ধনও করিতে পারে ।
আপন কৌতুহলের বশিভুত হয়ে অসাধারণ থেকে অসাধ্য সাধনও করিতে পারে ।

এই প্রাণীটির আকাঙ্খার ভাব সম্প্রসারণের বিশ্লেষন করে তার শেষ সীমা অবদী পৌছানো বা অতিক্রম করার ক্ষমতা অন্য প্রাণীতো দূরের কথা  তা কিন্তু এই প্রাণীটিরও নাই । কারণ ভাবের রহস্যময়ী কৌতুহলের একের থেকে আরেকের
জন্ম অনাবরত হইতেই থাকে ।

তাই এর বিশ্লেষনের শেষ নয়, নিজের ভাবের থেকে কিছু কথা বলতে চাই ।
 কি আছে এর মন যন্ত্রে কেনইবা চলে এমন তন্ত্রে ।

যে কিনা আপন প্রজন্ম রক্ষা থেকে রক্ষনা বেক্ষনের জন্য সীমাহীন লাঘব সহ্য করে আপন ধ্যন ধারনায় আপনার মতন করে সর্গময় আবাসের স্থল হিসাবে ধরিত্রীটাকে গড়িতে চায় । সে-ই বা কেন আবার প্রজাতী ধ্বংসে এত অস্থীর হয়  ?
এই জ্ঞানটা তার এত কম কেন ?
এত জ্ঞানের অধিকারী হয়েও সেকি জানেনা যে যদি না থাকে সম্পীতি তবে থাকবেনা কোন জাতী । আজ তোমার ক্ষমতা দাবী কর যেই কল্পনায়, একা চলতে যবে পরিবে বিপাকে তখন যাবে কোথায় । তাতে হতে পারে আপনার সৃষ্ট শত্রু নয়তো অন্য ভিন্ন কোন প্রাণীর আক্রমনে দম্ভে ভরা জীবনটাই হারাবে । আজ মারিতে পারিলেও কাল যাবেই যাবে তোমারও প্রাণ ।
কে পেরেছে জিতেছে কে, বিদ্ধেশী অহমিকায় আপন থেকে গোষ্ঠি ধ্বংসিয়া অসহায়ত্বে সবই হারিয়েছে ।


পৃথিবীতে আগত প্রতিটা প্রাণী কারোনা কারো উপকারে আসে । তবে এর মধ্যে বেশী উপকৃত হয়ে থাকে অধিক শক্তিধর প্রানী । এখন কথা হইল সেই শক্তিধর প্রাণীটির এক শক্তিতে কতক্ষন বা কতটা সময় সে টিকে থাকিতে পারিবে বা পারে ।
এমন ঘটনার সঠিক ইতিহাসের সত্যিকারের উদাহরণ কল্প কাহিনীর রোমাঞ্চিত গল্পে শিহরণ জাগিয়ে রূপকথার কাহীনী বানিয়ে লেখকগন তাদের লেখায় অনেক প্রমান দেখিয়েছে । সেই মতে বলতে গেলে এত শক্তিধর কত বড় গালীভার যার কোর্তার একটা পকেটেই অনেক গুলো লিলিপুট ঢুকে যায় যা সে টেরই পায়না অনুমানও করিতে পারেনা । অথচ সেই শক্তিধর বিশাল দেহী গালিভার জোটবদ্ধ ঐ লিলি-পুটের দলের কাছে কতটা নাজেহাল হয়ে তার পরিনতি কি হইল ।
এমন প্রমানিত কল্প কাহীনীর গল্পের অন্ত নাই । তবে সত্যিকারের বাস্তব ঘটনারও অভাব নাই । আর এইটা সত্যি যে, বাস্তব ঘটনার পরিনতির উপর ভিত্তি করেই কল্প কাহীনীর মর্ম নির্মিত হয়েছে ।
যেমন সক্রেটিস কত হাজার বছর আগে পৃথিবীতে এসেছিল ! কি চেয়েছিল সে, আর তার চাওয়ার মধ্যে কতটা অন্যায় ছিল আর কত ন্যায় ছিল । যেই কারণে তখনকার সমাজপতি ক্ষমতাধর ব্যক্তিবর্গ মিলে তার বিরুদ্ধে যেই সরযন্ত্র করেছিল তার কতটা সঠিক আর কতটা বেঠিক তার প্রমান তখনকার জগৎই প্রমান পেয়েছিলনা যা আজও বিচার্য হিসাবে ঐ শক্তিধর ব্যক্তিদের সহ বিচারকদেরও বিচারের রায় এখনকার পৃথিবীও দিচ্ছে । 
তখন কেন এমটা হয়েছিল বা ঘটেছি ? একান্তই অহমিকার দম্ভেভরা নোংড়া খেলা । যেই কারণে বিচাককে উদ্দেশ্য করে সক্রেটিস বলেছিল ঃ-আমরা আমাদের যার যার পথে যাইতেছি আমি যাইতেছি মরতে আর তোমরা যাইতেছ বাঁচতে, এর মধ্যে যে কোনটা শ্রেষ্ট তা একমাত্র আল্লেই জানেন ।

সক্রেটিসের অনুসারী হয়ে এখনও মানুষ আত্মগর্ভে তৃপ্তি পায় । আর ঐ সবন ব্যক্তিগন যাহারা তখন ক্ষমতাধর ছিলেন তাদের নাম নিতেও ঘেন্নায় থুথু ফালায়। তবে কি কারনে এত দম্ভ শুধুকি নিজেরই জন্য, নাকি প্রজন্মের কাছে হইতে চেয়েছে অনন্য ।
তাতে কি পেল ওরা বরেন্য, নাকি ওরাই হইল জগন্য ?
আদৌ কি ওদের সেই ঘৃণ্য আচরনের মুর্ছনায়, কোন একটা প্রজন্ম ঐ মহিমায় ক্ষনিকের তরেওকি বাঁচিতে চায় ?

না কেহই তা চায়না !

সবারই চাহিদা যে ভাবেই হোক একটু শান্তিতে বসবাস ।

আশার কামনা ঘিন্ন জাতনা প্রাণীর প্রাণে জাগিয়ে দেয় বেদনা থেকে উদ্ধিপতা ।

পরিবেশ কর যদি সঠিক ভাবে সঠিক নিষ্কাশন, থাকিবেনা থাকিবেইনা তবে জল থেকে বায়ূতেও কোনই দূষন ।


হাজার হাজার সাল আগে, সক্রেটিসের আবিভাব হয়েছিল যবে, প্লেটো, এ্যারিস্টোটল, আলেকজান্ডারও আসিয়াছিল ভবে ।  পশ্চিম থেকে পুবে, জয়ীয়া ছিল আলেকজান্ডার, দিকবিজয়ী, ভুবন জয়ী সহ আরো কত কি উপাদী দিয়েছিল কত কে আপনে আপন ভাবে ।















No comments

Copyright © 2015 Abdul Gaffar Howlader. Powered by Blogger.