বিড়াল মাতা এক দিন এক রাত খাবার ত্যাগ করে সদ্যজাত সন্তানের শু-রক্ষায় আগলে রাখে।
কার রিজিক কোথায়, কি ভাবে থাকবে সেইটা শ্রোষ্টাই জানেন।
গতকাল ২৩/০২/২০২৫ ইং তারিখ সারা দিন সারা রাত পাড় করে আজ ২৪/০২/২০২৫ ইং তারিখ সকাল দশটায় খাবারের জন্য বিড়ালটি ঐখান থেকে নেমে আসে । কিন্তু বাচ্চার একটু কান্নার শুর শুনতেই পেয়েই আবার দে ছুট। এক দৌড়ে চলে গিয়ে খাবারের কথা ভুলে বাচ্চাদের আগলে শুয়ে থাকে।
আমি আমার বিড়ালটির জন্য এমন খাবারের ব্যবস্থা করতে চেষ্টা করে থাকি। যদিও তা আমার বর্তমান পরিস্থিতির সাধ্যের থেকে একটু বেশী। তা বাজারে বিক্রি করা ক্রেতার ড্রেসিং করা মুড়গির ফেলে দেওয়া পাখনার অংশ। যা ঐসব দোকানের কর্ম চারীরা বিক্রির জন্য কাজের ফাকে ফাকে পরগুলো তুলে পরিষ্কার করে রাখে। আস্তা মুড়গির থেকে তুলনা মুলক দাম কম হওয়াতে আমার মতন অনেকেই মুড়গির ঐ সব উদবিষ্টাংশ দিয়েই মাংসের সাধ পূরণ করতেছে। আমার জন্য আনা ঐসবের থেকে বিড়ালটি যা যা খায় তা বেছে পরিমান মতন এই ভাবে পুটলি করে ফ্রিজে রেখে দেই। সেখান থেকে যে যার সধ্য
তখন তার জন্য ফ্রিজে থেকে একটা পোটলা নামাই।
No comments