অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের লড়াই
বিষয়টি অতিব জরুরী কেননা: বন্ধকীয় বেদখলীয় সম্পত্তি দখল উদ্ধার না করেই, অস্তিত্বহীন ঐ সম্পত্তি নিলামে বিক্রির জন্য অর্থঋণ আদালত-১ ঢাকা, ০৭/০৭/২৪ ইং তাং, অতপর ২২/০৯/২৪ ইং তাং আবার চুড়ান্ত নিলামের দিন ধার্য্য রেখেছেন বিচারক না থাকার জন্য পরবর্তী তারিখ ০৭/১১/২০২৪ ইং।
দীর্ঘ প্রায় ১৭ বছর অন্যায়ে বিরুদ্ধে লড়াই করেও ক্লান্ত নই আমি, এখনও আছি ন্যায় পাওয়ার প্রতিক্ষায় এবং থাকব বিধাতার ঈশারায় চালিত সর্বজনের অপেক্ষায়।
স্বার্থকতার শিখরে থেকেও মানুষ কেন ব্যর্থ হয় ।
শ্রোষ্টার কুদরতে সৃষ্টি, অসীম রহস্য মানবকৃতি, যার প্রতিটা কর্মের পিছনে সঠিক এবং ভালো মনের একটা মানুষ থাকলে সেই কর্মের পরিধি ধনে মানে সম্মানের সর্বোচ্চ শিখরে পৌছতে পারে !
আবার একটা অসৎ মনের মানুষের কুকর্মের ফলে ধন মানে সর্বোচ্চ শিখরে থাকা একটা মানুষকে সর্বস্ব হারানো থেকে একেবারে ধ্বংস করে পথে বসিয়ে দিতে পারেন !
এমন শত সহস্র নজির পৃথিবীর ইতিহাসে যা আছে তা হাতে গুণে শেষ করা যাবেনাঃ-সভ্য যুগে যেমন টিপু সুলতানের পতনে> অতি ঘনিষ্ঠ কাছের বিশ্বাসী ব্যক্তি- মীর সাদিক, সিরাজুদ্দৌলার পতনে> অতি ঘনিষ্ঠ কাছের বিশ্বাসী ব্যক্তি- মীর জাফর। এরপরেও কাল থেকে হালে এমন আরো অনেকেই কলুশীত ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। এমনকি এখনও করতেছে।
আইজ্যাক নিউটন> অতি ঘনিষ্ঠ কাছের বিশ্বাসী ব্যক্তি বন্ধু জন লক (রেন এবং লর্ড হালিফাক্সের) ন্যায় দাবীদার স্বার্থান্বেষী মহল অন্যায়ভাবে মৃত্যুদন্ডাদেশ দেন সক্রেটিসকে> যাতে তার অতি ঘনিষ্ঠ কাছের বিশ্বাসী ব্যক্তি প্লেটো> এরিস্টটল> আলেকজান্ডার। কাল থেকে হালে এমন আরো অনেকেই সত্য, সঠিক ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইতিহাসের পাতা অলংকৃত করে রেখেছে এবংএখনও অনেকেই তেমনটা করতেছেন বটে।
মাননীয় আইন উপদেষ্টা বরাবর দেওয়া একই অভিযোগঃ-মাননীয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বরাবর ১ম বার মেইল মাধ্যম, ২য় বার মেইল মাধ্যম সার্বিক ভাবে নিরুপায় হয়ে ৩য় বার ব্লগ এর মাধ্যমে অভিযোগ আবেদন দায়ের করলা। অপেক্ষায় থাকব দেখব ন্যায় এখনও জীবীত আছে কি নাই।
বিষয়টি অতিব জরুরী কেননা: বন্ধকীয় বেদখলীয় সম্পত্তি দখল উদ্ধার না করেই,অস্তিত্বহীন ঐ সম্পত্তি নিলামে বিক্রির জন্য অর্থঋণ আদালত-১ ঢাকা, ০৭/০৭/২৪ ইং তাং, অতপর ২২/০৯/২৪ ইং তাং আবার চুড়ান্ত নিলামের দিন ধার্য্য রেখেছেন বিচারক না থাকার জন্য পরবর্তী তারিখ ০৭/১১/২০২৪ ইং।
দীর্ঘ প্রায় ১৭ বছর অন্যায়ে বিরুদ্ধে লড়াই করেও ক্লান্ত নই আমি, এখনও আছি ন্যায় পাওয়ার প্রতিক্ষায় এবং থাকব বিধাতার ঈশারায় চালিত সর্বজনের অপেক্ষায়।
বরাবর
লেফটেন্যান্ট জেনারেল
মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব:)
মাননীয় স্বারাষ্ট্র উপদেষ্টা
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
ফোন: ০২-২২৩৩৫৪৮০০ (অফিস)
ইমেইল: adviser@mha.gov.bd
বিষয়টি অতিব জরুরী কেননা: বন্ধকীয় বেদখলীয় সম্পত্তি দখল উদ্ধার না করেই,অস্তত্বহীন ঐ সম্পত্তি নিলামে বিক্রির জন্য অর্থঋণ আদালত-১ ঢাকা, ০৭/০৭/২৪ ইং তাং, অতপর ২২/০৯/২৪ ইং তাং আবার চুড়ান্ত নিলামের দিন ধার্য্য রেখেছেন বিচারক না থাকার জন্য পরবর্তী তারিখ ০৭/১১/২০২৪ ইং । বিষয়ঃ- আমলাতান্ত্রীক দুর্নীতি ও ভূমি দস্যুর কবল থেকে সম্পত্তি উদ্ধার প্রসংগে।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আব্দুল গাফফার হাওলাদার দুলাল, আমি একজন সাধারণ উদ্ধোক্তা যে, স্বপ্ন দেখেছিলাম নিজের থেকে দেশের উন্নতি। আমার সেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি ছোট থাকলেও তৎকালীন সময়ে ছিল খুবই চাহিদাপূর্ণ। যা আমার সহ আরো প্রায় ১০০ পরিবারের কর্মসংস্থান ও জিবিকার উপায়। সেই হিসাবে আমি এইটা বলবনা বাংলাদেশের সব বেকাররত্ব আমি দূর করতা। তবে সঠিক এবং সৎ ভাবে ব্যবসা করেও আমি হাজারের অধীক বেকার সমস্যা সমাধানের উপায় করতে পারতাম। আমলাতন্ত্রের বিষাক্ত জাল আমার সেই স্বপ্নকে দুমরে মুচরে বিলিন করে দিয়েছে।
আমার সেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ডেইজী প্রডাক্টস এর নামে ২০০৪ সালে আমি সোনালী ব্যাংক নর্থ সাউথ রোড শাখা থেকে সিসি-২১ নং গ্রাহক হিসাবে ২ লক্ষ টাকা ঋণ নেই। ঋণের দায় এবং স্বার্থ বিষয়ে ঋণ দাতা ম্যানেজার স্যারের শতর্কিবরণ পরামর্শে আমার কর্ম উদ্ধিপনার চ্যালেঞ্জ অনেক গুণ রেড়ে যায়। যারফলে আমি ২০০৫ সালে ঢাকা মীরহাজীরবাগে ৬ শতাংশ জমি খরিদ করি। সেখানে ৮০/৪ হোল্ডিং খুলে, ট্রেড লাইসেন্স প্রস্তুত করে কারখানা স্থাপন করি। ব্যাংকের সাথে আমার লেনদেন খুবই ভালো থাকাতে, ব্যবসার প্রসার লক্ষে, সেই সম্পত্তি বন্ধক রেখে ২০০৫ সালে লোন লিমিট বাড়িয়ে ১০ লক্ষ টাকা করা হয়। আমার ব্যবসায় একের পর এক অভুতপূর্ণ উন্নতি হইতে থাকে।
কিন্তু পরবর্তী ম্যানেজার রফিক সাহেবের সাথে আঁতাত করে, স্থানীয় ভূমি দস্যু শফিকুল ইসলাম তার বিশাল ভাই বহর ও তাদের দলবল নিয়া ৫/১২/০৭ তারিখ অবৈধভাবে, আমার কারখানায় সশস্ত্র হামলা চালিয়ে কারীগরদের মারধর করে বেরকরে দিয়ে, কারখানার সব মালামাল সহ বন্ধকী সম্পত্তি দখল করে নেয়। বন্ধকীয় বিধান মোতাবেক ভূমির সাথে কারখানার মালা মালেও বন্ধকী দায়বদ্ধতা থাকা সত্বেও, বন্ধক গ্রহিতা হিসাবে ব্যাংক এবং আইনের রক্ষক হিসাবে থানা কোন ব্যবস্থাই নেয় নাই। তাদের কাছে সাহায্য চাইতে গেলে, থানার ওসি সাহেব বলে ব্যাংককে চিঠি দিতে। আর ব্যাংক ম্যানেজার থানায় চিঠি না দিয়ে ঘুরাইতে থাকে। এভাবে ১মাস পর তিনি চিঠি দেন তবে নির্ধারিত থানা যাতে কোন ব্যবস্থা নিতে না পারে তাই তিনি শ্যামপুর থানায় চিঠি না দিয়ে চিঠি দেন সূত্রাপুর থানায়। এভাবে পরিস্থিতি পুরপুরি ভাবে আমার নাগালের বাহিরে চলে যায়। তার পরেও ভূমি দস্যুর সাথে আঁতাত অটুট রাখতে তারা বন্ধকীয় সম্পত্তির দখল উদ্ধারের ব্যবস্থা না করে ঐ সম্পত্তি ব্যাংকের দায় মুক্ত করতে ভিবিন্ন কৌশল করতে থাকে। আমার ঋণের ১০ লক্ষ টাকা নিজের থেকে পরিশোধ করে বন্ধকী সম্পত্তি ব্যাংকের দায় মুক্ত করতেও চেষ্টা করে। তাতে ব্যাংকের লিগ্যাল এ্যাডভাইজার শাহিন মিয়াও যুক্ত থাকে। আমার ব্যপক প্রতিরোধের মুখে তারা বন্ধকী সম্পত্তি ব্যাংকের দায়মুক্ত করতে সফলকাম হইতে পারেনা। অতপর: সূত্রাপুর থানায় চিঠি দেওয়ার দীর্ঘ ২ বছরেরও অধীক সময় অতিবাহিত করে ম্যানেজার শ্যামপুর থানায় চিঠি দেন।
আর এভাবে আওয়ামী নামধারী: কুখ্যাত ঐ ভূমি দস্যু শফিকুল ইসলাম, বিগত সরকারের আমলে এতটাই দুর্র্ধর্ষ হয়ে ওঠে যে, সে একটা মহল্লাকে কুক্ষিগত করে শফিক নগর নামকরণে নিজের ভাইদের বিশাল বহর নিয়া মাফিয়ারাজ্য গড়ে তোলে। তারা এলাকা বাসীদের এতটাই জিম্মি করে রেখেছে যে, সেখানে তাদের নিসংশতার প্রতিবাদ করাতো দূরের কথা, তাদেও কোনো অপকর্ম নিয়া আলোচনা করার সাহসটাও কেউ রাখেনা। যদি কেহ কখনও তেমন কোন সাহস দেখিয়েছে, তাহলে তাদের সাথে যা ঘটেছে সেই নির্মমতার বর্ণনা মিলবে সদ্য আবিষ্কৃত ঐ আয়না ঘরের সাথে। আর শফিকুল ইসলাম গংদের সেই আয়না ঘরের অপকর্ম কেহ যদি কোন ভাবে প্রত্যক্ষ করেছেন, তাহলে হয় সে চির ছবি হয়েছে, না হয় তাকে বলার সাহস হারাইতে হয়েছে।
এরপর থেকে ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তারা অন্ন ভিন্ন ভাবে এক এক সময় এক এক কৌশল অবলম্বন করতে থাকে। তেমনই এক কৌশলে ঋণ লিমিট ১০ লক্ষ থেকে বাড়িয়ে ৫০ লক্ষ টাকার কথা বলে। পরে ৪০ লক্ষ টাকায় ফাইনাল করে প্রস্তাব পত্র পর্যন্ত প্রস্তুত করে। তাদের সেই আশ্বাসকে সত্য মনে করে ৪০ লক্ষ টাকার লাভের উপায়ের সংস্থান করতে সাধারণ লোন নিয়ে আমি ১০ লক্ষ টাকারও অধিক ব্যয় করে আরো একটা কারখানা স্থাপন করি। তারা ঋণের প্রস্তাবিত টাকা না দেওয়াতে আমার সেই বিনিয়োগ পুরাটাই লোকশান হয়ে যায়। যার জন্য আমি আরোভাবে সাধারণ লোনে চাপে পারে যাই। তখন তারা আমার পরিস্থিতির নাজুকতা বুঝতে পেরে ১০ লক্ষ টাকার বিপরিতে ৫ কোটি টাকারও বেশী মূল্যের সম্পত্তি থাকা সত্বেও আরো একটা সম্পত্তি বন্ধক দিতে হবে বলে জানায়। আমি ২য় বন্ধকটি দিতে রাজী না হওয়াতে তৎকালীন সময়ে ৩ কোটি টাকারও বেশী মূল্যের বেদখলীয় ঐ সম্পত্তি মাত্র ১০, ৯২,০০০ টাকায় বিক্রি করার জন্য ১২/০১/২০১৩ তাং দৈনিক জনতা পত্রিকায় নিলাম বিজ্ঞপ্তি প্রচার করেন। নিলামটি কার্যকর করতে নাপেরে তারা ২য় সম্পত্তিটি বন্ধক নেওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পরেন। ২য় সম্পত্তিটি বন্ধক না দেওয়া পর্যন্ত তারা নিলাম দিতে থাকবেন বলে হুমকি দিতে থাকেন। তাতে বন্ধকীয় সম্পত্তির মালিকানা টিকিয়ে রাখতে আর কোন উপায় নাপেয়ে একই লিমিটের উপরে ২য় সম্পত্তিটাও বন্ধক দিতে বাধ্য হই।
দখদার ঐ ভূমি দস্যুর সাথে ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তাদের আঁতাতের বিষয়ে দালিলিক প্রমান সহ নেতিবাচক কর্মকান্ড সমূহ পুঙ্খানু রূপে তুলে ধরে, সোনালী ব্যাংকের তৎকালিন থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিজিএম, জিএম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চেয়াম্যান মহোদয় বরাবর, বার বার আবেদন, অভিযোগ করেও আমলাতন্ত্রের চক্র জালের বেষ্ঠনিতে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া ছাড়া কোন প্রতিকার পাই নাই। বরং ৫ কোটি টাকারও অধিক মূল্যের বন্ধকীয় ২টা সম্পত্তি, মাত্র ১০,২৯,০০০ টাকায় বিক্রির জন্য আবার ২২/১১/২০১৯ তাং- দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় আবারও নিলাম বিজ্ঞপ্তি দেয়। সেই নিলামটিও কার্যকর না হওয়াতে, ২০০৫ সাল থেকে ২০১৯ সাল দীর্ঘ ১৫ বছর চলতে থাকা লোনটি (১০ লক্ষ টাকার) লিমিটের নিচে থাকা সত্বেও, আমাকে ঋণ খেলাপি হিসাবে আবেদন করতে বাধ্য করেন। বন্ধকীয় এবং রাষ্ট্রীয় নীতিমালা অগ্রায্য করে বেদখলীয় সম্পত্তি বিক্রির জন্য নিজেদের মতন করে জাতীয় পত্রিকায় বার বার নিলাম বিজ্ঞপ্তি প্রচার করতে থাকেন।
আইন রক্ষাকারীদের অন্যায় দম্ভের কাছে ন্যায় কতটা অসহায়, যেখানে:- Doctrine of Lis Pendens and Section 52, Transfer of proparty,Act 1882 স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে যে, কোন সম্পত্তিতে দখল নিয়া বিবাদ সৃষ্টি হলে উদ্ভ‚দ্ধ সমস্যার সমাধান নাকরে ঐ সম্পত্তি ভোগ করতে পারলেও বিক্রি হস্তান্তর করা যাবেনা। সেখানে যেই সম্পত্তি বন্ধক গ্রহিতা ব্যাংকের দখলে নাই, এমনকি বন্ধক দাতার দখলেও নাই। যেই সম্পত্তিতে দখলে আছে কুখ্যাত ঐ ভূমি দস্যু। আর দখলে না থাকা সম্পত্তি দখল উদ্ধার নাহওয়া পর্যন্ত তা অস্তিত্বহিন হিসাবে বিবেচিত হবে। যেখানে অস্তিত্বহিন সম্পত্তি বিক্রি করলে অবসম্ভাবিভাবে আরো একটা বিবাদের সৃষ্টি হবে। তারপরেও সেই সম্পত্তির বিবাদ মিমাংসা না করে রাষ্ট্রীয় বিধান অগ্রায্য করে, কার স্বাথে তারা ঐ সম্পত্তি বিক্রি করতে চাইতেছেন। আর কেনইবা নিলাম গ্রহিতাকে বিপদে ফেলতে চাইতেছেন। কেননা ঐ কুচক্রি মহল এতদিনে প্রমাণ করেছেন এবং আরো ব্যাপকতরে প্রমান করতে চাইতেছে যে, ব্যাংক রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসাবে দ্বারা অর্পিত ক্ষমতায় ক্ষমতাবাণ হয়েও, দুর্র্ধর্ষ ঐ ভূমি দস্যুর কবল থেকে ঐ সম্পত্তি দখল উদ্ধার করার ক্ষমতা ব্যাংকের নাই! তাই ঐ সম্পত্তি দখল উদ্ধার সম্ভব হয় নাই! সেখানে সব কিছু জেনে বুঝে প্রতারণা করে, জন-স্বার্থে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে প্রশ্নবিদ্য করতে, বন্ধকী নীতিমালা অগ্রায্য করে। সোনালী ব্যাংকের ট্যাগ লাগিয়ে, প্রতিষ্ঠানের অধনস্ত কর্মচারী হয়ে প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতাকে অপব্যবহার করে, একই সম্পত্তি বিক্রির জন্য ব্যাপক প্রচার নিমিত্ব নিজেদের মতন করে বার বার জাতীয় পত্রিকায় নিলাম বিজ্ঞপ্তি প্রচার করতেছেন কেন।
যেখানে তারা জানে ব্যাংক যখন ঐ সম্পত্তি দখল করতে পারতেছেনা, তাহলে সাধারণ মানুষও ঐ সম্পত্তি দখল করতে পারবেনা। তার পরেও তারা বেদখলিয় ঐ সম্পত্তি কার কাছে বিক্রি করতে নিলাম নিলাম খেলা খেলতেছে। যা একান্তই ঐ ভূমি দস্যূর স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ছাড়া অন্য কিছু নয়। আর এইভাবে ঐ সম্পত্তি ভূমি দস্যুকে পাইয়ে দিতে পারলে, তাদের আরো মোটা অংকের লাভ হবে। কেননা ১০ লক্ষ টাকার বিপরিতে তারা যেই সম্পত্তি বিক্রি করতে চাইতেছেন। সেই সম্পত্তির বর্তমান বাজার মূল্য ৬ থেকে ৭ কোটি টাক। তাদের সেই কৌশলের বিষয়টা ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার সামিউল সাহেবের কথায় আরো বিস্তারিতভাবে স্পষ্ট হয়ে যায়।
যেখানে ঋণের পাওনা টাকা আদায়ের জন্য বন্ধক গ্রহিতা, ব্যাংক একই সম্পত্তি নিজ দায়ীত্বে নিলাম দিতে পারবেন শুধু ১বার। আর তাতে যদি কোন ব্যত্বয় ঘটে, তাহলে ঐ সম্পত্তি ২য় বার নিলাম দিতে হইলে, আদালতের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করতে হবে। ন্যায়ালয় “আইনের রক্ষক বিজ্ঞ আদালত” দায়ীত্ব নিয়া আইনী ভাবে সমস্যা সমাধান করে, বন্ধকীয় সম্পত্তির বিক্রি থেকে যাবতীয় কার্য সম্পাদন করতে পারবেন। কিন্তু ঐ দুর্নীতি চক্র রাষ্ট্রীয় সেই বিধান অগ্রায্য করে, নিজেদের ক্ষমতার দম্ভ ফলাইতে একই সম্পত্তি নিজেরাই বার বার নিলাম দিতে থাকে। এমনকি ভয়াবহ করোনা মহামারীর মহাদুর্যোগের মধ্যেও বন্ধকীয় সম্পত্তি মাত্র ১১,৩৯,০০০ হাজার টাকায় বিক্রির জন্য ০২/০৬/২০২২ তাং দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকায় নিলাম বিজ্ঞপ্তি প্রচার করেন।
তখন আমি আর কোন উপায় না পেয়ে, ঐ চক্রের থেকে রক্ষা পাইতে, আদালতের মাধ্যমে বেদখলীয় সম্পত্তি দখল উদ্ধার করে, যথাযথ নিয়মে বন্ধকীয় সম্পত্তি নিলামে বিক্রি করে, ঋণের পাওনা টাকা আদায়ের জন্য মহামান্য হাইকোর্টে রিট আদেন দায়ের করি, সেই কপি ব্যাংকের শাখা থেকে প্রধান কার্যালয় পর্যন্ত পৌছে দিয়ে রিসিব কপি গ্রহন করি।
অতপর ব্যাংকের ঐ চক্র নিজেদের অপকর্ম আড়াল করে এবার প্রাতিষ্ঠানিক আইন ব্যাবহার করে ব্যাংককে বাদী করে অর্থঋণ আদালত-১ ঢাকা, ৪৩৫ নং মামলা দায়ের করেন। সেখানে তাদের অতিত অপ-কর্মের সকল ধরণের প্রমানিত এবং প্রতক্ষ বাস্তবতার সবটাই গোপন রাখে। তারা সেখানেও ভ‚মি দস্যুর সাথে আঁতাতের বিষয়টা অটুট রেখে, বন্ধকীয় তফসিল পরিবর্তন করে, মামলার আরজীতে ২য় বন্ধকীয় সম্পত্তিটা ১নং তফসিল-ভুক্ত করে বিজ্ঞ আদালতে মামলাটি আনয়ন করেন। যাতে নিলামের বিষয়টা যেন বন্ধকীয় সম্পত্তির উপরে কোর ধরণের প্রভাব না পরে। তবে সেই মামলাতে আমি পূর্বপর সব ঘটনা, প্রমান সহকারে লিখিত জবাবে এবং মৌখিক জবানবন্দীতে বিজ্ঞ আদালতের সামনে তুলেধরি।
কিন্তু না, যেই বিশ্বাস নিয়া আমি বেদখলীয় সম্পত্তি উদ্ধারে, ন্যায় বিচার পাইতে ২০০৭ সাল থেকে ঐ দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই করে তাদেরকে আদালতে আসতে বাধ্য করলাম। সেই আদালত আমার কথা শুনলেন বুঝলেন। তারপরেও, তিনিও বেদখলীয় সম্পত্তির দখল উদ্ধার না করে দুর্নীতিবাজদের নিয়মেই ঋণের মাত্র ১৬ লক্ষ টাকার জন্য ৬ কোটি টাকার সম্পত্তি তথা, বেদখলীয় সম্পত্তি সহ ২টা সম্পত্তিই বিক্রির জন্য ০৮/০৬/২০২৪ তাং দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং দৈনিক কালবেলা পত্রিকায় নিলাম বিজ্ঞপ্তি প্রচার করেন। সেখানেও ঐ চক্র আদালতের আদেশ অনুযায়ী ব্যাংকের পক্ষ থেকে স্থানীয় ভাবে নিলামের নোটিশ এবং ঢোল সহরৎ না করাতে আমি আদালতে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। আমার সেই অভিযোগটি আদালত নামঞ্জুর করেন। অপর ঐ নিলামটি কার্যকর না হওয়াতে, পরবর্তী নিলামের জন্য আগামী ২২/০৯/২০২৪ তারিখ পুনরায় দিন ধার্য রেখেছেন। নির্ধারিত তারিখ আদালতের বিচারক না থাকাতে পরবর্তী ০৭/১১/ ২০২৪ ইং তাং দিন ধার্য আছে।
অপরদিকে- আমার ৮০/৪ হোল্ডিং এর স্থানের উপরে, ঐ ভূমি দস্যু অবৈধ ভাবে সিটি কর্পোরেশন থেকে ৮০/১০ হোল্ডিং স্থাপন করে। যার জন্য আমি সিটি কর্পোরেশনে অভিযোগ দায়ের করি। নগর ভবনের প্রধান আইন কর্মকর্তা আমার কাগজ পত্র যাচাই বাছাই করে ভূমি দস্যুর ৮০/১০ হোল্ডিংটি বাতীলের মতামত দেয়। ভূমি দস্যু সেই খবর জানতে পেরে তার হোল্ডিংটি বাতীল না করার জন্য আবেদন করেন। কিন্তু সে তার ৮০/১০ হোল্ডিং বহাল রাখার পক্ষে কোন প্রমান দিতে পারে নাই। তাই নগর ভবনের আইন কর্মকর্তা পূর্বের আদেশ বহাল রাখেন। কিন্তু সায়েদাবাদ শাখার আমলা চক্র যথাঃ- ১) তৎকালীন টউঅ মোস্তাফিজুর রহমান কালাম, ২) ট্যাক্স সুপার-ভাইজার সোহরাব হোসেন, ৩) হুমায়ূন কবির গং ভিবিন্ন বাহানায় আমাকে বছরের পর বছর ঘুরাইতে থাকে।
অতপরঃ ৫/২/ ২০১৭ সালে আমি মেয়র মহোদয় বরাবর অভিযোগ দায়ের করি। ৭/৩/১৭ তাং ৮০/১০ হোল্ডিংটি বাতীল করে ৮০/৪ ওহাল্ডিংটি পূণর্বহালের আদেশ জারী হয়। আদেশটি বাস্তবায়ন না হওয়াতে আমি ৩০/৫/১৭ তারিখ আবার মেয়র মহোদয় বরাবর আবেদন করি। কিন্তু সিটি কপোরেশনের যেই কর্মকর্তা ৮০/১০ হোল্ডিং বাতীল করে ৮০/৪ হোল্ডিং পূনর্বহালের আদেশ জারী করেছেন। সেই একই কর অঞ্চল-৫ এর কর্মকর্তা আইন বহিভুত ভাবে নিজেরই দেওয়া আদেশের বিরুদ্ধে আবারও শুনানীর জন্য ২/৮/১৭ তারিখ নোটিশ জারি করেন। হোল্ডিং মালিকানার সব কাগজ পত্র নিয়া ১০/৮/১৭ তারিখ তার দফতরে উপস্থিত থাকার জন্য। নির্ধারিত তারিখ এ্যাডঃ আমিন উল্লাহ সহ আমার প্রতিনিধি উপস্থিত থাকলেও বিচারক অনুপস্থিত থাকেন। সেই দিনের বিচারকের আসনে বসে মোস্তাফিজুর রহমান আমলাতন্ত্রের দম্ভ দেখিয়ে বিচারের নামে নাটক করে আবারও বিষয়টি ধামা চাপা দিয়ে রাখেন। আর এভাবেই ঐসব দুর্নীতি বাজদের জন্য: ২০১০ সালে সিটি কর্পোরেশনে আবেদন করে বিষয়টি নিঃপত্তি না হওয়াতে কোন কাগজের ক্ষমতাবলে ৮০/১০ মীরহাজীরবাগ হোল্ডিংটি দেওেয়া হয়েছে সেই তথ্য চেয়ে সিটি কর্পরেশন নগর ভবনের তথ্য সরবরাহকারী কর্মকর্তা বিভ্রানতকর তথ্য দিয়েছেন। যার জন্য আমি প্রধান তথ্য কমিশনার, জনাব মরতুজা আহমদ, আর্কিওলজি ভবন (৩য় তলা), এফ-৪/এ, আগারগাঁও, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা-১২১৭, ফোন: +৮৮(০২)৯১১৩৯০০ ই-মেইল:-cic@infocom.gov.bd আপীল আবেদন করি । এখানে আইনী বিষয় হইল তিনি আমার চাহিত তথ্য দিবেন, না হয় তার বিরুদ্ধে আমি রিট করব। অথচ সব কিছু জেনে বুঝেও তিনি আমাকে আবারও সেই সিটি কর্পোরেশনের তথ্য সরবরাহকারী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করতে বলে দায় সারেন। কিন্তু রিট করার জন্য আর্থিক সামর্থ না থাকাতে আমি এখনও পর্যন্ত রিট করতে পারি নাই। ২০২২ সাল পর্যন্ত দেওয়া আবেদন, অভিযোগ যার সবটাই আমলাতন্ত্রের কুটিল জালে এখনও আটকে আছে।
এই দুর্নীতিবাজদের সাথে অতিষ্ঠ লড়াইয়ে, আমার ব্যস্ত থাকার সুযোগনিয়া, ১) আমার সৎ মা আমাকে পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বেওয়ারীশ করে, ২) ১৯৯১ সালে তুষারধারা আবাসীক এলাকায় আমার খরিদা ৩ কাঠা একই সম্পত্তি আমারই ফুফাতো ভাই ৩টা জাল দলিল সৃজন করে জবর দখল করে রেখেছে যথাঃ- ১) ২০১৩ সালে আমার বাবা প্রষ্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু শয্যায় থাকাকালীন আমার সৎ মা, সৎ ভাই ও সৎ বোন মিলে আমাকে বেওয়ারীশ করতে বাবার সব সম্পত্তি তাদের নামে লিখে নেয়। বাবার অজ্ঞাতসারে তারা নিজেদের মতন করে দলিল সৃজন করতে গিয়ে সম্পত্তির সঠিক তথ্য দিতে পারেন নাই। কারণ তারা বাবার সব সম্পত্তির স্থান অবস্থানের সঠিক “তথ্য” জানতেন না। তাই বিভ্রান্তকর “তথ্য” দিয়ে, সেই সাথে বাবার মালিকানার থেকেও ৭০ শতাংশ সম্পত্তি বেশী লিখে, নিজেদের মতন করে “হজবরল” একটা তর্কিত দলিলের সৃষ্টি করেন। ঐ বছরই বাবা মৃত্যু বরণ করেন। বাবার মৃত্যুর পর আমি ঘটনা জানতে পারি। অতপর: তর্কিত দলিলটি বাতীল চেয়ে, বরিশাল জেলা জজ ২য় আদালতে ৯২/২০১৩ নং মামলা দায়ের করি। ঐ মামলাতে বিবাদী পক্ষ ২০১৪ সালে লিখিত জবাব দেওয়ার পর আদালতে আর হাজির না হওয়াতে বিজ্ঞ আদালত মামলাটি একতরফা ঘোষনা করেন। কিন্তু বিবাদীদের সৃষ্ট তর্কিত ঐ দলিলে তার যেইসব তথ্য দিতে পারেন নাই, অনুল্লেখিত সেইসব বিষয় গুলো আমাকে দিয়ে শংশোধন করাইতেছে। বিজ্ঞ আদালত, তারিখের পর তারিখ ঘুরাইতেছেন। এভাবে ২০১৩ সালের মামলাটি এখনও চলমান রহিয়াছে।
তর্কিত ঐ দলিলটির সৃজন কালীন সময়: আমার বাবা মৃত্যু শয্যায় থাকাকালীন বাবাকে না জানিয়ে, বাবা যাতে কিছু বুঝতে না পারে। তাই কৌশল করে প্রতারনার আশ্রয়ে, সবে-বরাতের দিন মাগরিব নামাজের সময়, রাস্তা ঘাটে মানুষের আনোগোনা কম থাকার সুযোগ নিয়া। মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার সাব রেজিষ্টারকে আমাদের পাতার হাট বাসায় এনে দলিলটি সম্পাদন করেন। কিন্তু বিবাদী পক্ষ ৯২/২০১৩ নং মামলার জবাবে লিখেছে, দাতা নিজে স্বশরীরে রেজিষ্ট্রি অফিসে গিয়ে দলিলটি সম্পাদন করে দিয়েছেন।
আমি সেই বিষয়ের সঠিক “তথ্য” পাইতে, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা সাব-রেজিষ্টার বরাবর আবেদন করি। তিনি আবেদন পত্রটি গ্রহন করেন নাই। তাই আমি জেলা রেজিষ্ট্রার বরিশাল বরাবর আপীল করি। সেখান থেকে আমার চাহিত “তথ্য” নাদিয়া বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বিভ্রান্তকর “তথ্য” দেওয়া হয়। যার জন্য আমি প্রধান “তথ্য” কমিশনার আগারগাঁও ঢাকা বরাবর আপীল আবেদন করি। সেখান থেকেও আমার চাহিত তথ্য না দেওয়াতে আমি, যার জন্য আমি প্রধান “তথ্য” কমিশনার, জনাব মরতুজা আহমদ, আর্কিওলজি ভবন (৩য় তলা), এফ-৪/এ, আগারগাঁও, শের-ই-বাংলা নগর, ঢাকা-১২১৭, ফোন: +৮৮(০২)৯১১৩৯০০ ই-মেইল:-cic@infocom.gov.bd আপীল আবেদন করি । এখানে আইনী বিষয় হইল তিনি আমার চাহিত তথ্য দিবেন, না হয় তার বিরুদ্ধে আমি রিট করব। অথচ সব কিছু জেনে বুঝেও তিনি আমাকে আবারও তিনি আমাকে আবারও সেই জেলা রেজিষ্ট্রার অফিসেই আবেদন করতে বলে দায় সারেন। কিন্তু রিট করার জন্য আর্থিক সামর্থ না থাকাতে আমি এখনও পর্যন্ত রিট করতে পারি নাই।
অপরদিকে ৯২/২০১৩ নং মামলা দায়েরের পর: তর্কিত দলিল নিয়া দায়েরকৃত মামলা নিস্পত্তি নাহওয়া পর্যন্ত ঐ দলিল বলে নামজারী কার্যক্রম বন্ধ রাখার জন্য ৯/৬/১৪ তাং ডিসি মহোদয় বরিশাল বরাবর আদেন করি। ডিসি মহোদয়ের স্বাক্ষরিত সেই আদেন পত্র মেহেন্দিগঞ্জ ভ‚মি অফিসে জমা দেওয়ার পরেও বিবাদীরা নামজারী করে নালীশী সম্পত্তি বিক্রি করতে থাকে। এই খবর পেয়ে, মামলা নিস্পত্তি নাহওয়া সত্যেও নালীশী সম্পত্তির নামজারী দেওয়া হইল কোন আইনে, সেই “তথ্য” চেয়ে আমি ইউএনও, পরে এ্যাসিল্যান্ড মেহেন্দিগঞ্জ বরাবর আবেন করি, তিনিও তিনিও আমলাতন্ত্রনীতি অটুট রেখে আমার চাহিত “তথ্য” নাদিয়া বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বিভ্রান্তকর “তথ্য” দেয়। আমি ডিসি বরিশাল বরাবর আপীল আবেদন করি। সেখান থেকেও বিষয়টি ভিন্ন দিকে প্রবাহিত বাহিত করতে “আারো হয়রানির নিমিত্ব বিভ্রান্তকর তথ্য প্রদান করেন।
২) ১৯৯১ সালে আমার খড়িদা তুষারধারা আবাসীক এলাকায় আমার ৩ কাঠা সম্পত্তি, আমারই ছোট ফুফুর বড় ছেলে,মাহবুব আলম তালুকদার বুলবুল। বন্ধুত্বের সুযোগ নিয়া একই সম্পত্তির উপরে ৩টা জাল দলিল তৈরী করে। ঐ সম্পত্তিতে নিজের মালিকানা দাবী করে জবর দখল করে রেখেছে। আমি তার বিরুদ্ধে নারায়নগঞ্জ জেলা জজ আদালর্তে ৩৪০/২০১৮ নং উচ্ছেদ মামলা দায়ের করি। অতপর আমি তার মা সহ এলাকার শুশিল সমাজ বরাবর বুলবুলের সৃজন করা জাল দলিল সমতে ডাক যোগে ১০৫ টি চিঠি দিয়ে প্রায় ১ বছর অপেক্ষা করি। তাদের পক্ষ থেকে কোন সারা না পেয়ে আমি ঢাকা সিএমএম কোর্টে ১৬৯০/২০১৯ নং জাল জালিয়াতী মামলা দায়ের করি। ঐ মামলাতে পিবিআই তদন্ত করে রির্পোট দাখিল করলে, বিজ্ঞ আদালত তাকে দোষী সাবস্ত করে তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারী করেন। এখন সে জামিনে থেকে আমার সাথে খেলা হবে বলে ঘোষনা দিয়ে, ঔদ্ধত্য মূলক বিভ্রান্ত ছড়াইতেছে, আর বিভিন্ন কৌশলে মামলা দীর্ঘায়ীত করতেছে। যার জন্য মামলাটি এখনও নিস্পত্তি হইতেছেনা।
এমতাবস্থায় নতুন প্রজন্মের ছাত্র জনার আদালতে, আমার আকুল আবেদন আমার অভিযোগের যিষয়টি আমলে নিয়া বিজ্ঞ তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়ে। সঠিকভাবে যথাযথ তদন্ত পূর্বক অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহন এবং বন্ধকী সম্পত্তি উদ্ধার ও আমি যাতে আবার আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি সঠিক ভাবে চালু করে পরিবার পরিজন নিয়া স্বভাবিক ভাবে জীবন যাপন করতে পারি সেই ব্যবস্থা গ্রহন করিতে জনাবের মর্জি হয়।
নিবেদক
আব্দুল গাফফার হাওলাদার দুলাল তারিখঃ-০২-১০-২০২৪ ইং
প্রোঃ-ডেইজী প্রোডাক্টস
বর্তমান ঠিকানা-৭৮ নং মালিটোলা,
ঢাকা-১১০০।
মোবাইলঃ- ০১৭১১৩৩৭৫২৩,
১ম বার । দুর্নীতিবাজ আমলাতন্ত্রের বেড়াজাল থেকে মুক্তি পাইতে মাননীয় স্বারাষ্ট্র মন্ত্রী মহোদয় বরাবর
আবেদন। ২৯/০৮/২০২৪ তারিখ
1 message
Dulal Howlader
No comments