Grow your own TRAFFIC HERO with Adfeedz!

 আচ্ছালামুআলাইকুম, আপনারা যদি বাস্তব ইতিহাস শুনতে পছন্দ করেন। তাহলে আমার জীবনী শুনতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে জানি যেকোন ইতিহাসের শুরু হয় প্রথম থেকে। কিন্তু আমার ৬৬ বছর বয়সে ঘটে যায়া ঘটনা একটা বা দুইটা নয়। যার পরিমান বা সংখা বলতে গেলেও ১ বা ২ টাতেই শেষ হবে ০০০=৩ সংখার ঘরে চলে যাবে তাই বর্ত মান সংগ্রামের চলমান কিছু ঘটনা দিয়ে শুরু করব।

যদিও আমি কোন কিছুতেই প্রমান ছাড়া দন্দ মিটাই নাই।
আর যতটা সম্ভব প্রমান সংগ্রহ করতে চেষ্টা করেছি, তাতে যা করার দরকার হয়েছে সাধ্যের মধ্যে থাকা তার কোনটাই বাকী রাখি নাই।
যদি মনে করেন সত্য ইতিহাস যার বিষয়ে বলা হইতেছে সেই সব ঘটনা তার থেকে জানবেন তবে শুনতে পারেন আমার জীবনের লড়াই এবং আমার ঐশ্বরীক প্রাপ্তি এবং তার শক্তি।
তবে এইটা অশ্বিকার করার উপায় নাই যে, কোন লড়াইয়ের শেষে, মাঝে বা কখনও কোন প্রাপ্তি ঘটে নাই।
আপনার জীবনেও ঘটেছে, তাতে আমার মতন একজন সাধারণ মানুষের জীবনী শুনলে আপনার জীবনে আরো বড়, বেশী প্রাপ্তি ঘটবে, যদি আপনি সত্য বিশ্বাস করে আপনার লক্ষ্য স্থীর রাখতে পারেন।
মানুষ বলে তুমি কাজ কর ফলের আশা করোনা।
কেন বলে জানেন। কারণ আপনি যদি আপনার চাহিত ফল না পেয়ে হতাসা হয়ে যান তাই।
আসলে ফলের আশা না করে কোন কাজ করা জায়না।
কেননা আপনি কিরলে কি পাবেন, সেই কি পাওয়ার লক্ষটা যদি আপনার না থাকে তাহলে কর্মের উদ্দেশ্য কি সেইটাই স্থির করা সম্ভব হবেনা।
তাই আপনাকে ফলের আশা করেই কাজে নামতে হবে।
কিন্তু চাহিত মতের পুরাটা পাইতেছেন না মনে করে লক্ষচ্যুৎ হবেননা।
কেননা আপনি যদি সঠিক ভাবে আপনার লক্ষ্য স্থির রাখতে পারেন তাহলে আপনার প্রাপ্তিতে বিন্দুটাও কম হবেনা।
তাই বলব নিজে শুনুন আর অন্যকেও শুনতে উৎসাহিত করেন। কেননা জীবন্ত আমি যা বলব তার বাস্তবতা প্রতক্ষ ভাবে বিধ্যমান পাবেনঃ-
যারা আমাকে সর্বশান্ত করেছে, যারা আমার সব কিছু ছিনিয়ে নিয়েছে, তাদের ঘৃণ্য লালসায়ীত দুর্নীতির কাছে আমি বার বার বাঁধাগ্রস্থ হইলেও তাদের সাথে কোন ধরণের ঝগড়ায় জরাই নাই। তবে থেমেও থাকিনাই, চেষ্টারও কোন কমতি রাখিনাই। কিন্তু ঝগড়া ছাড়া, ন্যায় নিতী নিয়া আইনী ভাবে সঠিক নিয়মে লড়তে চাইলে টাকার সাথে আরো যা যা দরকার তার কোনটাই আমার নাই।
কিন্তু তার মধ্যে সব থেকে বড় অস্ত্র যা তা হলো স্কুল শিক্ষার সার্টিফি-কেটের মাদ্যমে তৈরী কলমাস্ত্র ।
তবে আমি মাত্র ৫ ক্লাশ পর্যন্ত লেখা পড়া করলেও ঐ দুর্নীতিবাজদের জগণ্য চক্র গোষ্ঠির সাথে লড়াই করতে বিধাতা আমার হাতে সেই কলমাস্ত্র তুলে দিয়েছেন। সেই কলমের জোরেই আমার এই লেখা চলছে এবং যতদিন হাত, দেমাগ কাজ করবে ততদিনই চলবে ইনসাআল্লাহ্।
ঘটে যাওয়া ঘটনার বর্তমান এই সবের জন্য যা করেছি তা শুনলে বিশ্বাস হবেনা।
তবে বাস্তব প্রমান দেখাব।
১) আমার মীরহাজীরবাগের ৬ শতাংশ সম্পত্তি ১০ লাখ টাকা ঋণের বিপরিতে, সোনালী ব্যাংক নর্থ সাউথ রোড শাখায় বন্ধক ছিল। সেই সম্পত্তি স্থানীয় ভূমি দস্যু শফিকুল ইসলাম অবৈধ ভাবে দখল করে নিয়েছে। যার জন্য একই লিমিটের উপরে মুশুরীখোলায় ১৫ শতাংশ সম্পত্তিটা ও বন্ধক হিসাবে ব্যাংক নিয়ে নেয়।
২) তুষাধাররা আবাসীক এলাকার ৬নং কেক্টরের ৩ কাঠা সম্পত্তি আমার ছোট ফুফু সখিনা খাতুন এর বড় ছেলে, মাহবুব আলম বুলবুল তালুকদার ৩টা জাল দলিল তৈরী করে ঐ সম্পত্তি, দখল করে নেয়।
৩) বাবার সংসার থেকে সৎ মা ভাই, বোনদের জন্য আমি যা করেছি, তার স্থান কালের প্রতক্ষ এবং দালিলিক প্রমান। সেই সাথে আমার কাছে দেওয়া বাবার হাতের লেখা চিঠি, সৎ মা, সৎ ভাভা, সৎ বোন সহ, তাদের সবার হাতের লেখা একাধীক চিঠি সহ আরো অনেক ধরনের প্রমানাধী যা এলাকার সুশিল সমাজেও বিদ্যমান থাকা সত্যেও, সেই সব অবদান পায়ে দলে, অশ্বিকার করে আমাকে বাবার সম্পত্তি থেকে ওয়ারীশ বঞ্চিত করতে, আমার সৎ মা গেঞ্জিনূর বেগম, সৎ ভাই (ক) মাসুদ আলম হাওলাদার (খ) সাজ্জাদ হোসেন সোহেল হাওলাদার ও লায়লা বিলকিছ ডেইজীরা মিলে বাবার মালিকানার সম্পত্তির থেকেও ৭০ শতাংশ সম্পত্তি বেশী লিখে নিজেদের করে কি করেছে, কিভাবে লিখেছে। সেইসব প্রমান পত্র সকল ধরনের লিখিত অফিসিয়াল আনফিসিয়া প্রমানাঘী সাথে অডিও ভিডিও সহ সব কিছু একে একে আপনাদের সামনে তুলে ধরব। যা এখন থেকে একে একে আপনাদের সামেনে তুলে ধরা হবে।



No comments

Copyright © 2015 Abdul Gaffar Howlader. Powered by Blogger.